1. alomgirmondol261@gmail.com : দৈনিক আজকের খোলা কাগজ :
রবিবার, ১৮ মে ২০২৫, ০১:১৫ অপরাহ্ন

বানিজ্যিকভাবে আম চাষীদের জন্য কিছু পরামর্শ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২৩
  • ৩৯০ বার পড়া হয়েছে

কৃষি সংবাদ
০১.মুকুল বের হওয়ার ১৫-২০ দিন পূর্বে-বা প্রতি লিটার পানিতে সালফার জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন- থিওভিট বা কুমুলাস ০২ গ্রাম এবং সাপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক যেমন – রেলোথ্রিন ০১ মিলি মিশ্রিত করে স্প্রে করা।
০২. মুকুল বের হওয়ার পর যখন মুকুলের দৈর্ঘ্য ৪-৬ ইঞ্চি হলে-
প্রতি লিটার পানিতে ইমিডাক্লোপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক যেমন- টিডো বা ইমিটাপ ০.৫ মিলি এবং ম‍্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন- টাইকোজেব ২ গ্রাম মিশিয়ে স্প্রে করা।
০৩. আম মটর দানার মত হলে-
কার্বেন্ডাজিম জাতীয় ছত্রাকনাশক যেমন – অটোস্টিন ২ গ্রাম এবং কার্বারিল জাতীয় কীটনাশক যেমন- এসিকার্ব বা সেবিন ০১ মিলি প্রতি লটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা।
০৪. মুকুল বের হওয়ার পর মাটিতে রস কম থাকলে ১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হয়।
০৫. মুকুল থেকে ফুল ফোটা অবস্থায় কোন প্রকার স্প্রে করা যাবে না।
০৬. আমের গুটি মটর দানার মত বড় হলে।
প্রতি ১০ লিটার পানিতে ০৩ মিলি প্লানোফিক্স হরমোন মিশিয়ে স্প্রে করলে ফল ঝরা বন্ধ হয়। অথবা প্রতি লিটার পানিতে ২০গ্রাম ইউরিয়া মিশিয়ে স্প্রে করলে ফল ঝরা বন্ধ হয়।
০৭. সেপ্টেম্বর -অক্টোবর থেকে মুকুল বের হওয়ার আগ পযর্ন্ত গাছের গোড়ায় সেচ দেয়া যাবে না। পরামর্শ গুলো পালন করলে আমের হপার পোকা, অ‍্যান্থ্রাকনোজ, পাউডারি মিলডিউ, পাতা দাগ, মুকুল ও পাতার স‍্যুটি মোল্ড রোগের ভালো প্রতিকার দেয় এবং ফলনও চমৎকার হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
Developer By Zorex Zira