নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন জমা দেয়ার তারিখ ৯৫ বার পেছানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সাংবাদিক নেতারা। এসময় হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত না হলে শিগগিরই কঠোর কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সাংবাদিক নেতারা
শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সাগর-রুনিসহ সব সাংবাদিক হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ সামাবেশ করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতারা। বিক্ষোভ সামাবেশ শেষে কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা।
এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে সময় টেলিভিশনের বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশসহ সব সংবাদকর্মীদের হয়রানি বন্ধের জোর দাবিও করা হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে সারা দেশে সাংবাদিকদের হয়রানি করা হচ্ছে উল্লেখ বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক জানান, সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশনের নামে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে এক ডজন থানাকে হয়রানি করার জন্য বলে দেয়া হয়েছে। অবিলম্বে এ মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানান তিনি
কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি সাংবাদিকদের
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন জমা দেয়ার তারিখ ৯৫ বার পেছানোর প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে সাংবাদিক নেতারা। এসময় হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচিত না হলে শিগগিরই কঠোর কর্মসূচি দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সাংবাদিক নেতারা।
শুক্রবার (১০ ফেব্রুয়ারি) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সাগর-রুনিসহ সব সাংবাদিক হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ সামাবেশ করেন ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতারা। বিক্ষোভ সামাবেশ শেষে কর্মসূচি দেয়ার হুঁশিয়ারি দেন সাংবাদিক নেতারা।
এ সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে সময় টেলিভিশনের বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশসহ সব সংবাদকর্মীদের হয়রানি বন্ধের জোর দাবিও করা হয়।
ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের নামে সারা দেশে সাংবাদিকদের হয়রানি করা হচ্ছে উল্লেখ বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক জানান, সময় টিভির বার্তা প্রধান মুজতবা দানিশনের নামে হয়রানিমূলক মামলা দিয়ে এক ডজন থানাকে হয়রানি করার জন্য বলে দেয়া হয়েছে। অবিলম্বে এ মামলা প্রত্যাহারের দাবিও জানান তিনি।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরি বলেন, ‘১১ বছরে আমার ভাই সাগর, আমার বোন রুনি হত্যাকাণ্ডের বিচার হয় না। কোথায় যাব আমরা?’
একের পর এক সাংবাদিক হত্যা, হয়রানির শিকার হলে সরকার বা রাষ্ট্র তা দেখছে না। যাদের এ বিষয়ে দায়িত্ব রয়েছে তারা তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করেছে না বলেও এ সময় মন্তব্য করেন তিনি।
হত্যাকাণ্ডের প্রতিবেদন জমা দেয়ার তারিখ ৯৫ বার পিছিয়ে সাংবাদিক সমাজের সঙ্গে প্রতারণা করছে বলেও মন্তব্য করেন বক্তারা।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি ভোরে রাজধানীর রাজাবাজারে নিজ বাসায় তাদের শিশু সন্তানের সামনে নির্মমভাবে খুন হন বেসরকারি টিভি চ্যানেল মাছরাঙার বার্তা সম্পাদক সাগর এবং তার স্ত্রী এটিএন বাংলার জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রুনি।
শেরেবাংলা নগর পুলিশ ও পুলিশের গোয়েন্দা শাখার পর ২০১২ সালের ১৮ এপ্রিল র্যাবকে এ মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। এখন পর্যন্ত এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন জমার দিন পিছিয়েছে ৯৫ বার।