কোহিনূর আলম, কেন্দুয়া (নেত্রকোণা) প্রতিনিধিঃ
“তোমাদের অংশগ্রহণই বিনির্মাণ হবে,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ ” প্রতিপাদ্যে নেত্রকোণার কেন্দুয়া উপজেলায় এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ – ৫ প্রাপ্ত কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) সকালে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে কেন্দুয়া পাবলিক হল মিলনায়তনে সমবেত জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন ও ফুলেল শুভেচছার মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাবেরী জালাল এঁর সভাপতিত্বে ও কেন্দুয়া রিপোর্টার্স ক্লাবের সভাপতি ও সহকারী অধ্যাপক মোঃ আসাদুল করিম মামুনের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, নেত্রকোনা -৩ (কেন্দুয়া – আটপাড়া) আসনের সাংসদ ও বাংলাদেশ আওমীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা ও লেখক মোঃ নূরুল ইসলাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট আব্দুল কাদির ভূঞা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোঃ আসাদুল হক ভূঞা, কেন্দুয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলী হোসেন পিপিএম, সাবেরুন্নেছা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মুখলেছুর রহমান বাঙ্গালী,বানে টেকের প্রধানশিক্ষক ইকবাল হেসেন।
এর আগে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সাইফুল আলম।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার শামীমা আক্তার, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুল হাসান ভূঞা, সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির ও মোস্তাফিজুর রহমান বিপুল সহ ইউপি চেয়ারম্যান, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকবৃন্দ।
প্রধান অতিথি তাঁর বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন,
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মানুষ গড়ার আঙিনা। তাই এর অবকাঠামো উন্নয়নে আমার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তাছাড়াও তিনি বলেন,কেবল পাঠ্য পুস্তক পড়ে প্রকৃত মানুষ হওয়া যায় না। এর বাইরেও তোমাদের জানতে হবে,পড়তে হবে। একজন ভালো মানুষ হতে হলে,একজন সুন্দর মানুষ হতে হলে সংস্কৃতি ভালোবাসতে হবে,মানুষ ভালবাসতে হবে। উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রে যে কোন প্রয়োজনে আমি সবার পাশি আছি। কেননা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে তোমরাই আগামীর নেতৃত্ব। তোমরাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ তথা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানের প্রধান কারিগর।
সবশেষে আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ জিপিএ- ৫ প্রাপ্ত ৩৬ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৪৪ জন শিক্ষার্থীর হাতে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী সহ বিভিন্ন রকমের একটি করে বই তুলে দেন।